Search This Blog

Wednesday 29 April 2015

Bangla Choti গ্রামবাংলার কিসসা

আমি তখন ছোটক্লাস ফাইভ এ পড়িআমাদের পাড়ায় ছেলেতে মেয়েতে বড়ই মাখা মাখিগ্রামে আমাদের আড্ডা গুরু নায়েব ভাইস্কুল না থাকলে সারাদিন তার ঘরে বসে থাকি আর রেডিও শুনি আমি গাড়ি কিনি নাই গাড়ির চরার মানুষ নাই, এই দুঃখ কাহারে জানাই এই গানটা শুনতে শুনতে আমার মুখস্থ হয়ে গেল আমাদের পাড়ায় মুহিত ভাইয়ের বউ একটু ঠোট কাটাগ্রামের ঝোপঝাড়ের পাশে কলার পাতার বেড়া দেয়া পস্রাব খানার পাশ দিয়ে গেলে সে যদি ওর ভিতরে থাকতো তো আমাদের গায়ে পানি দিয়ে ছিটা মারতআর রসালো রসালো কথা বলতো
একদিন এভাবে যাবার সময় ভেতর থেকে পানি ছিটা দিয়ে বলে জামাই কই যাও ভেতরে আস রসের পাতিল দেখাইআমি আসলে এ সবের কিছুই তেমন বুঝি নাশুধু বলি রসের পাতিল কি? আরে ভেতরে আসই নাআমি বোকার মত ভেতরে যেতে চাইলে এক ঝলক ওনার শাড়িটা উড়ু বরাবর তোলা দেখে পিছনে সরে আসিভাবী খিল খিল করে হাসতে থাকে। -জামাই শরম পাইছেজঙ্গলের ভেতর বল খুঁজতে থাকিনায়েব ভাই ক্রিকেটের বল এত জোরে মারছে মাঠ থিকা এই জঙ্গলে আইসা পড়ছেআর আমি ছোট হওয়াতে ওরা সবাই সব সময় আমারেই পাঠায় জঙ্গলের ভেতর বল আনতেকোন মতেই এদিন আর বল খুঁজে পাই নামুহিত ভাইয়ের বউ পিছন থেকে আমার উপর পানি ছুড়ে মারেআমি চমকে উঠিবলি একটা বল দেখছ? সে বলে একটা না দুইটা বল তোমার সামনে আছেআমি বলি কোথায়? সে বলে দেখে নাও নাআমি বলি হেঁয়ালি রাখ বলটা খুঁজে দাওসে আমার পাশে পাশে হাটে আর বল খুঁজতে থাকেদুজনে একটু সামনের দিকে ঝুঁকে বল খুঁজছিহঠাৎ আমার সামনে গিয়ে ঝুঁকে দাঁড়ায়বলে বল পাইছিআমি বলি কোথায় আমি তো দেখি নাসে বলে তুই তো কানা তাই দেখস না একটু উপরে তাকাআমি উপরে তাকিয়ে তো অবাক দেখি মুহিত ভাইয়ের বউয়ের বুকটাকি সুন্দরযদিও এমন মেয়ে মানুষের দুধ এভাবে দেখিনি আগে তবে আমার মনে হয় এর চাইতে সুন্দর আর হতে পারে নাআমি তেমন কিছু না বুঝলেও হা করে তাকিয়ে থাকিমুহিত ভাইয়ের বই বলে বল পাইছস এখন? আমি বলি কোথায় বল? এত ক্ষণে সে তার ব্লাউজের উপরের বোতাম দুইটা খুলে দিয়েছেআমি বলি ওটাতো তোমার বুকসে বলে আরে গাধা এই দুটাকে স্তন বলেআর একটু ভাল করে দেখওর মাঝখানে কি?
আমি তো অবাক.. বুকের উঁচু ডিবিটার মাছ বরাবর যে খাজ সে খাজের ভেতর বলটাকে সে চাপদিয়ে ধরে আছেআমি বলি বলটা দাওসে বলে তুই হাত দিয়ে নিয়ে নেবল তো তুই খুঁজেই পেয়েছিস তাই নাআমি কেমন যেন অজানা শিহরণ অনুভব করছিআমি ইতস্তত করছিসে তা দেখে আমার হাতটা নিয়ে তার বুকের মাঝ বরাবর ঠেসে ধরেকি গরম রে বাবাআমি কিছু না ভেবে বলটা নিয়ে ছুট দিতে যাবঅমনি সে পেছন থেকে খপ করে ধরে ফেলেআমি ক্লাস ফাইভে পড়লে কি হবেআমার গঠন গাঠন একটু বড়অনেকে বিশ্বাসই করতে চায় না আমি ক্লাস ফাইবে পড়িআমার পাঁচ ফুট পাঁচ ইঞ্চি উচ্চতাসে আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে তার বুকের উষ্ণতায় ডুবিয়ে দেয়আমিতো অবাক এর আগে আমার এমনতো কখনও মনে হয় নিসে বুকটা ঠেস দিয়ে ধরে হাতটাকে আমার মাযার উপর দিয়ে ঠেসে ধরে আমার উড়ুর মাঝ খানটায় আমার ধনটাকে খপ করে ধরেআমি তো লজ্জায় সারাএত ক্ষণে অবশ্য সে লজ্জা ভেঙ্গে একটু ডাঙ্গর হয়ে উঠেছেভাবী বলে এতেই কাজ হবেইতিমধ্যে নায়েব ভাই বিরক্ত হয়ে জঙ্গলের বাইরে থেকে হাঁক ছাড়ে কইরে বল টা পাইলি নাআমরাও আসুম নাকিআমি তখন কাঁপা কাঁপা গলায় উত্তর দেইবল পাইছি আইতাছিভাবি তারা তারি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বলে মাঝে মাঝে ভাবীকে দেখে যেতে পার নাআমি কিছু বলি নাখালি একটা মুচকি হাসি দিয়ে বিদায় নিইআজ মনের মাঝে কি আনন্দ খেলে গেল বলে বোঝাতে পারবো না ভাবী জঙ্গলের পাশদিয়ে বাড়িতে চলে যায়আমি এদিক দিয়ে বল নিয়ে বের হইএদিকে বড় দু ভাই গল্প করছে জানিস মুহিত ভাইয় মাল বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে নাকাল রাতে মুততে বেরিয়ে ওর ঘরের পাশে বসেছিমুহিত ভাইয়ের বউ বলছিল তোমার কারণে আমাকে বেশ্যা হইতে হইবকত কই আমার সুনাটা একটু চাইটা দাওধইরাতো রাখতে পার না
আগেই ফালাইয়া দিয়া ভুস ভুসাইয়া ঘুমাওনইলে কবিরাজি সালসা খাও না সাতদিনের মাঝে কোন উন্নতি না দেখলে কইলাম তোমারে আর চুদনের লাইগা দিমু না আমার সুনাডায় আমার আঙ্গুল ঢুকাইয়া তোমার সামনে বইসা তোমারে দেখাইয়া দেখাইয়া পানি ভাংমুআমারে তুমি বেশ্যা বানাইয়া ছাড়বাএই বইলা মুহিত ভাইয়ের বউ একটু একটু কাঁদতে থাকেআমি শুনে কিছু বোঝার চেষ্টা করিকিন্তু কিছুই বুঝি নাতবে আজ জঙ্গলে ভাবী যে ভাবে আমার ধনটা ধরছিল একটু হইলেই আমার দম বন্ধ হইয়া যাইতআমার ধনটাও এমন শক্ত হইল কি কারণে বুঝতে পারলাম নাতবে ভাবীর বুকের গঠনটা বেশ সুন্দরটাইট একে বারে ছোট সাইজের জাম্বুরার মতআমার কৌতূহলী মনবড় ভাইদের জিজ্ঞাস করিতারা হাসেতুই বুঝবি না আমারে তারা কিছুই বলে নাএদিকে আমার আর খেলায় মন বসে নাআমি মাঠের এক কোনে বসে ভাবি বিষয় টা কি তাহলেজানতেই হইবোতাছাড়া ভাবীতো আমারে মাঝে মাঝে খোঁজ খবর নিতেই কইছেভাবীর সাতে বইসাই বিষয়টা নিয়া কথা বলতে হইব আজ সন্ধ্যা বেলায় যখন মীলা আপার বাসায় টিভি দেখতে যাব তার আগে মুহিত ভাইয়ের বউ লাকী ভাবীর সাথে বিষয়টা নিয়া কথা বলতে হইবভাল লাগছে না বলে নায়েব ভাইয়ের ঘরে গিয়ে বসে রেডিও শুনব বলে ঠিক করিঘরে শিকল খুলে ঘরে ঢুকে রেডিও টা চালুকরে দেখি বেটারি নাইকি আর করা নায়েব ভাই যেইখানে ম্যাগাজিন রাখে ঠিক সেইখানে হাতাইতে থাকলাম ভাল কোন ম্যাগাজিন পাওয়া যায় কিনাহঠাৎ একটা ম্যাগাজিন সবগুলা ম্যাগাজিনেরের থিকা আলাদা মনে হলএকটা বিদেশি মাইয়া পুরা লেংটাছবিটা দেখে জঙ্গলের ভেতর হাতদিয়ে ধরার কারণে আমার ধোনটা যেমন বড় হয়ে উঠেছিল ঠিক সেই মত হয়ে উঠলআমি আর থাকতে পারলাম নাঅজানা কারণে নায়েব ভাইয়ের বিছানায় গা এলিয়ে দিলামআর আমার ঠাটানো ধোনটাকে ধরে খেঁচতে লাগলামএক সময় আমার আরও ভাল লাগতে শুরু করল
ম্যাগাজিনের পাতার লেংটা মাইয়াডার যায়গায় লাকী ভাবীরে দেখতে থাকলাম মনে মনে কেন জানি ভাবতে থাকলাম আমি লাকী ভাবীর দুধে হাত মারছি আর আমার ধোন খেচছিএকপর্যায়ে শরীর টায় ঝাঁকি দিয়ে সাদা সাদা কি বের হয়ে গেলএর আগে এরকম আমি আর দেখিনিআমি একটু ভয় পেলেও আরাম লাগার কারণে সব ভুলে গেলামশরীরটাও একটু কেমন করছে দেখে ঘরে গিয়ে বিছানায় কিছুসময় শুয়ে- রাত হয়ে এলে মীলা আপাদের বাসার দিকে ছুটলামআজ টিভিতে বাকের ভাই নাটক দেখাবেগ্রামের বাড়িতে লাইট তেমন নাইসব বাড়িতে টিভি দেখে বেটারী দিয়েমীলা আপাদের বাড়িতে গিয়ে দেখি মিলা আপা কাঁথা গায়ে দিয়ে শুয়ে আছেআমি মীলা আপাকে বলি টিভিটা ছাড়
সে বলে আজ বেটারী নাইতাছাড়া আমার শরীরে জ্বরতুই লাকী ভাবীর ঘরে গিয়া দেখওই ঘরে আইজকাই টিভি আনছেআমাগোর টা থাইকা বড় টিভিজঙ্গলে আমার ধোন ধরার কারণে লাকী ভাবীর কাছে যাইতেও আমার কেমন লজ্জা লাগছিলতার পরও শরম লজ্জার মাথা খাইয়া লাকী ভাবীর ঘরের দরজায় ধাক্কা দিলামদেখি দরজা খোলাই আছেঘরে তাকিয়ে দেখি ঘরে কেও নাইটেবিলের ওপর নতুন টিভি কিন্তু ঘরে কাওকে না দেখে ফিরে আসেতে যাব এমন সময় পিছন থেকে লাকী ভাবী নরম দুধ দুইটা আমার শরীরে ঠেসে ধরে আমার ঘারে একটা চুমু খায়আমাকে ঘরে নিয়ে গিয়ে বলে আইজ যে ভাবীর ঘরে আইলাতোমার মীলা আপা নাইআমি ভাবীর কাছ থেকে একটু সরে সরে থাকার চেষ্টা করছিএকে একে বাচ্চা কাচ্চা এদু গেদু সবাই এসে ঘর ভরে যায়ঘরে একটা হারিকেন ডিম করে জ্বালানোআর টিভির আলোতে যা আলো হচ্ছেভাবী সবার শেষে তার পাশে একটা হাতাওয়ালা চেয়ারে বসায়সবাই যখন টিভির নাটক নিয়ে ব্যস্ত তখন সে আমার উরুতে হাত ঘসতে ঘসতে থাকেআর তার নাকটা মাঝে মাঝে আমার গালে ছোঁয়ায়আমার ধোন শক্ত হয়ে উঠতে থাকেভাবী হঠাৎ করে আমার ধোন ধরে বসেধরার সময় একটু জোরেই ধরেআমি উহ করে উঠি ভাবীর চোখটা কেমন ছোট ছোট হয়ে এসছেআর আমার দিকে কেমন করে তাকাচ্ছেআমি উহ্ করে উঠাতে দু একজন পিছনে তাকায় কিন্তু হঠাৎ করে কিছুই বুঝে উঠতে পারে নাভাবী বলে তোকে মশায় ধরছে নাপিছনে খুব মশাতাছাড়া তুই তো শীতের কাপড় চোপর ও আনসনাই ভাইচল আমরা বিছানায় যাইয়া শুইয়া শুইয়া টিভি দেখিআমি তখন ক্লাস ফাইবে পড়ি কতই আর বুঝি তবে ভাবীর নরম দুধ হাতানোর ইচ্ছা আমার পেয়ে বসে
ওগুলোর ভেতর কেমন মায়া আছেধরলে শুধু ধরতে ইচ্ছা করেভাবী আমাকে জাপটে ধরে বিছানায় শুইয়ে দেয় আর আমার উপর দিয়ে একটা খেতা টেনে দেয় ভাবী ঠিক আমার সামনে পেছন দিয়ে শুয়ে পড়েআমি ভাবী হাতটা পেছনে নিয়ে খেতার তলে হাতটা ঢুকিয়ে আমার ধোনটা আস্তে আস্তে টিপতে থাকে আর নাড়তে থাকেআমার ধোন তো আগের চাইতেও আরও মোটা আর খাড়া হয়ে উঠেআমি পেছন থেকে ভাবীর আচলের ফাঁক দিয়ে দুধ হাতাতে থাকিভাবী বলে হয়েছে অনেক হয়েছে খেতা গরম হয়ে গেছেস্বার্থপর নিজে নিজে একাই খেতার ভিতরে থাকবা আমার শীত লাগে নাএই বলে খেতার ঢুকে পড়ে ভাবীভাবীর নরা চরায় আমি একটু বাধা পেলেও খেতার ভেতরে ঢুকার সাথে সাথে আরো উত্তেজনায় ভাবীর নরম জাম্বুরার মত দুধটা টিপতে থাকিভাবি এর মধ্যে আমার ধোনটাকে নিয়ে কাপড়ের উপর দিয়ে পাছার খাজে চেপে ধরেআমার শরীর টা কেমন করতে থাকেভয় আর অজানা উত্তেজনায় কাপতে থাকিএভাবে আস্তে আস্তে কখন যে ভাবী খেতার তলে তার শাড়ীটা মাজা পর্যন্ত উঠিয়ে নিয়েছে টেরও পাইনিআমি এখন চোখ বুজে আছি কিছুই ভাবতে পারছি নাভাবী তার পাছাটা আর একটু বাকিয়ে আমার দিকে নিয়ে আসে আর এক হাত দিয়ে আমার ধোনটা নিয়ে পিচ্ছিল একটা যায়গায় ঘসতে থাকে আমি ভাবি যে ভাবীর পুটকিতে এত রস এলো কোত্থেকে? ভাবী ঘসতে ঘসতে কোথায় একটু নরম যায়গায় আমার ধোনটা ছোঁয়াতেই আমার ধোনের আগাদিয়ে হর হর করে সব মাল বের হয়ে গেল
প্রায় আধা ঘণ্টা যাবত আমার ধন কচলাচ্ছে ভাবী আর পাঁচ মিনিট ধরে গরম পাছায় ভরে আছেআমার মনে হল নরম গর্তের ভেতর জলটা পড়ল না বলে ভাবী একটু রাগ করলোআমার কানে একটা চিমটি মেরেআমাকে শয়তান গালি দিয়ে গালটাকে ফুলিয়ে সেই সবার শেষের চেয়ারটায় বসে থাকলোএক ফাকে শারীর নীচে নিজের হাতটা ওঠা নামা করাতে লাগলোবড় ভাইদের কথা মনে পড়ে গেলতাহলে কি ভাবী তার জামাইকে যে কথা বলেছিল সে কাজ আমাকে দেখিয়ে করছেনাটক শেষ হবার পর ভাবী সবাই চলে গেলআমিও অপরাধীর মত চলে যেতে খাট থেকে নেমে দরজার দিকে এগুচ্ছিভাবী পেছন থেকে প্রায় দৌড়ে এসে আমাকে খপ করে ধরে ফেলে বলে গরম করেছিস এখন ঠাণ্ডা করে দিয়ে যাআমি বোকার মত তাকিয়ে থাকলামভাবী বলল কি দিবি না? যদি না দেস তবে তোকে কামড়ে আমি মেরেই ফেলবো শেষে আমিও আত্মহত্যা করবোআমি ভাবীকে বললাম ভাবী আমিতো কিছুই জানি নাভাবী যেন রেগে গেলেনকি বদমাইশ কি কছ কিছুই জানস নাসারাদিন পুঙডা পুলাপাইনের সাথে ঘুরছ কিছুই শিখছ নাইআমি একটু কাদ হয়ে গেলামসাথে সাথে ভাবী একটু নরম হয়ে গিয়ে বলল ভাই তুই আমার সাথে একটু শুয়ে থাক আর আমি যা যা করতে বলি তাই তাই করতাইলেই আমি ঠাণ্ডা হমুআমি বললাম এই শীতের দিনে ঠাণ্ডা হবার দরকার কিসে বলল ওরে হারামজাদা এই শীতে এই ভাবে ঠাণ্ডা হলে বরং আমার শীত চলে যায়সুতরাং ভাবীর কথায় আমি রাজি হয়ে গেলাম
এখন ভাবী আমার শিক্ষক আমি তার ছাত্রভাবী আস্তে আস্তে তার শাড়ী খুলে ফেললআমাকে বলল ভাই এদিকে আয় নে আমায় ছায়াটা খোলভাবী আমারে ছায়া খোলার দায়িত্ব দিয়ে একটানে আমার লুঙ্গিটা খুলে খাটের পাশে রেখে দিলআমার সবে গত বছর ধন কাটানো হয়েছেআমিতো লজ্জায় একটু বেকে আছিভাবী আমারে সোজা করে দেয়এর মাঝে আমি ভাবীর ছায়া খুলে পায়ের কাছে নামিয়ে দিলাম কি সুন্দর শরীরকিন্তু নাভির নিচে কালো কালো চুলে ঢাকা এই যায়গাটা এমন ফোলা ফোলা ও সুন্দর লাগছে কেনস্কুলের টিফিনে মতিন বলছিল তার বাবা নাকি তার মাকে পুটকি মারে সে নাকি রাত জেগে থাকে এই দৃশ্য দেখার জন্যকিন্তু আমি ভেবে পাই না এই কালো জঙ্গলের ভেতর দিয়ে কি করে আমি হা করে তাকিয়ে আছিভাবী গুটানো ছায়াটা পা দিয়ে দূরে ছুড়ে ফেলে দেয়আমি ভয়ে ভাবী জিজ্ঞাসা করি মহিত ভাই আবার আইসা পড়বো তুমি পুরা নেংটা আমারেও নেংটা কইরা ফালাইলা দেখলে জানে আস্ত রাখবো নাভাবী হেসে বলল ওই শালা আজকে আর আইতে পারবো নাশনিবারে ওর শহরে একটা কাম আছেকাইল হরতালআর আইজকার কাজ সারতে সারতে বাজবো রাইত দশটা শহর থাইকা ৪০ মাইলের পথ ও আইবোও নাতুই নিশ্চিন্ত থাকভাবী এই বার আমারে ধইরা বিছানায় শোয়ায় আর তার ঠোটটা আমার ঠোটের উপর রাখেআমার বেশ মজাই লাগেভাবী খাটের পাশ থেকে একটা ছোট মধুর শিশি নিয়ে আমার ঠোসে মাখায় আর একটু আমাকে দিয়ে বলে খাও সোনা বাবু আমারভাবীও কিছু খায়আমরা দুজনের ঠোট আর জিহ্বা চাটতে চুষতে থাকিভাবী আমার ধোনেও মাখায় কিছুটা
বলে ক্লাস ফইবে পড়স তর ধন এত বড় হইল কেমনেআমি বলি আমি জানি নাতবে বাবারে একবার পেশাব করতে দেখছিতারটাও আমারটার থাইকা বড়ওরে বাপরে বইলা ভাবী কেমন নরে চরে উঠেআমি বলি কি হইলভাবী বলে তাইলে তর বাপ তর মারে পুরাটা ঢুকাইতে পারে নাওত বড় ধন দরকার নাইতরটাই ভালমতো ঢুকলে আমার জরায়ুর খবর হইয়া যাইবআমি বলি ভাবী জরায়ু কি? ভাবী বলে এইডা এখন কইলেও বুঝবানা ভাইতার আগে আস তোমার সুন্দর ধোনটারে একটু চাইটা দেইআমিতো অবাক ভাবী কয় কিতোমার ঘেন্না করে না ভাবীসে বলে ঘেন্না করবে কেন? তা ছাড়া তুমি যদি আমারে আজ চুইদা খুশি করতে পার তোমারে সারা জীবন করার লাইসেন্স দিয়া দিমুআমি বলি ভাবী ভয় করেকি ভাবে করে আমি তো জানি নাভাবী বলে আমি জানিএই বলে সে আমার ধোনটা ধরে হাতাতে থাকে আর চুষতে থাকেনেজর মনেই বলে উঠে এই বার আর বেশি হাতামু নানেও এই বার ঢুকাও এই বলে ভাবী চিত হয়ে শুয়ে পড়ে আর আমাকে তার উপরে তুলে নেয়আমার ধোনটাকে ভাবী তার নরম এক গর্তে ঠেলে দিতে থাকে ভেজা ভেজা গর্তের কাছে গিয়ে ছোট একটা ফুটার কাছে গিয়ে ঘষা খায় আর দিকি বি দিক হয়ে পিছলে যায়দেখরে ভাই কাজ হচ্ছে না তোর হারামি ভাই তোর জন্যে এত কষ্ট রেখেছেএক কাজ করি দাড়া এই বলে সে খাটের একপাশে দেয়ালে পিঠটাকে হেলান দিয়ে রেখে পাছার নীচে বালিশে দিয়ে বসে আর আমাকে তার দু ঠেংয়ের মাঝখানে বসতে বলেতার পর আমার ধোনটাকে ধরে যে যায়গাদিয়ে মুতে ঠিক সেই যায়গা দিয়ে ঢুকাতে চায়আমি বলি এই জন্যই তো ঢুকে নাএইটা মুতার জায়গা মুতার জায়গা দিয়ে কি আমার ধোন ঢুকবেতুমি গোয়া দিয়ে ঢুকায়ভাবী রেগে গিয়ে বলে শালা পণ্ডিত তরে এই সব কে শিখাইছেআমি বালি মতিনশালা শুয়োরের বাচ্চা মতিনহারামি তরে ভুল পথে নিতে চায়তুই আমারে এই লাইনের গুরু মান ভাই আমি যা কই তা শুনআমি কিছু ভেবে পাই নাআমিতো ছোট ছোট বাচ্চাদের এই যায়গা দিয়ে মুততেই দেখিযা হোক দেখি ভাবীর কথা মানিকি হয়ভাবী আমার ধোনটাকে আরএকটু জোরে টানদিয়ে তার মুতার জায়গায় নিয়ে গেলআমি তো অজানা এক শিহরণে ভুগছিআমিও এগিয়ে গেলামভাবী একটু ঘসতে ঘসতে একটা ফুটা দিয়ে একটু পিচ্ছিল পানির মত বেরোল আমার ধোনের মাথাটাও একটু ভিজলওমা দেখি কি আমার ধোনটা একেবারে লাল হয়ে গেছে
যেন রক্ত জমাট বেধে আছেআমি ভাবীর হাতের নাড়াচাড়ার সাথে সাথে আমার মাজাটা এখন একটু একটু নাড়িয়ে সারা দিচ্ছিলামআমার মজাই লাগছিলভাবী আমাকে এমন সুখ দিচ্ছে বলে ভাবীর প্রতি এখন আমার অনেক মায়া জন্মে গেলআমি ভাবীর উন্মুক্ত দুধের মাঝে আমার একটা হাত রাখলামভাবী ওদিকে ঘষতে ঘষতে আমার ধনের মাথার গদা মার্কা সুপারির মাথাটার চারভাগের একভাগ ঢুকিয়ে নিয়েছেনআমার দিকে তাকিয়ে ইসসসস করে একটা শব্দ করেচোখটা ছোট ছোট করে তাকিয়ে বললসোনা ভাই আমার দে এইবার মমাজাদিয়ে আস্তে করে একটা ঢেলা দে আমি তো কতটুকু দিলে আস্তে হবে জানি নাঠেলা দে বলার সাথে সাথে দিলাম ঠেলা অমনি হুর মুরিয়ে ভাবীর বুকে গিয়ে পড়লামভাবী পিছনে দেয়ালের সাথে মাথায় বারি খেলবলল শয়তান! এটা তোর আস্তেআমিতো মহা অবাক ও আনন্দে ভাবীকে জাপটে ধরেছিভাবী বলে হয়েছে ছারএই বার আস্তে আস্তে মাজাটা ওঠা নামা করাআমি মাজাটা ওঠা নামা করাতে লাগলামভাবীও দেখি নীচ থেকে মাজাটা উপরে তুলে ধরছেনপ্রথম প্রথম একটু টাইট লাগলেও আস্তে আস্তে পিচ্ছিল হতে লাগল গর্তটাআমিতো আরও অবাক এই পস্রাবের যায়গাটা এত বড় হয়ভাবীকে প্রশ্ন করতেই হেসে খিল খিলবলে কাকীর এই যায়গা দিয়েই তুই হয়েছিসএইটা দিয়ে পুরুষরা ধন ঢুকায়মাল ফেলেমালে যদি বেশি আঠা থাকে তবে মেয়েরা পোয়াতি হয়তার পর মেয়েদের বাচ্চা হয়এই বেলে একটা দুধ আমার মুখে পুরে দেয়আমি দুধ চুষতে চুষতে ভাবীর গর্তের ভেতর ঢুকানো বাহির করে চলেছি ভাবীতো মহা আনন্দে বিভিন্ন ধরনের আওয়াজ করতে শুরু করেছেআমি বললাম ভাবী তোমার দুধ নাই কেন? ভাবী বলে ওরে গাধা আমার বাচ্চা না হলে দুধ আসবে কোত্থেকেআজকে সুখী করতারপর তরে বাচ্চা বানানোর লাইসেন্স দিমুবাচ্চা বানিয়ে তার পর দুধ খাসজানি না তর এই মালে বাচ্চা আসবে কিনানা হয় কয়একটা বছর অপেক্ষা করলিএই বলে ভাবী উঠে বসে আমার ধোনটা বেরিয়ে যায় আমি একটু বিরক্ত হইভাবী বলে রাগ করনা শোনতোমার সুবিধার জন্য ভালকরে শুচ্ছিভাবী আবার আগের মত চিত হয়ে শোয় আর আমাকে তার মাঝ বরাবর নিয়ে শইয়ে দেয়এইবার আর তার তার হাত বাড়াতে হয় নাআমি এখন শিখে গেছি কোন ফুটা দিয়ে আমার ধোনটাকে ঢোকাতে হবেভাবী বলে পাক্কা ওস্তাত হয়েগেলি এক বারেই? আমি শুধু হু উচ্চারণ করিভাবী নীচ থেকে খিল খিলিয়ে হেসে উঠেতার একহাত আমার মাজায় আর এক হাত আমার চুলে বিলি কাটতে থাকেমাঝে মুখ বাড়িয়ে আমার ঠেট চুষছে, আমার জিহ্বা নিয়ে খেলা করছেআমার গালে নাক ঘষছেপ্রায় বিশ মিনিট ধরে ভাবীর ফুটায় ধোন ঢুকিয়ে ঠেপা ঠপ ঠেলছিআস্তে আস্তে কেন জানি আমার ঠেলা দেবার মাত্রা গেল বেড়েএতক্ষণ ভাবীর পাটা একটু ছড়ানোই ছিলকিন্তু এখন সে আমার মাজাটা চেপে ধরেছেদুপা দিয়েআমার শক্ত ধোনটাকে তার ফুটাটা কামড়ে ধরছেআর সে পিঠের উপর দিয়ে হাত দিয়ে আমাকে আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরেছেভাবীর মুখ থেকে এক অদ্ভুত গোঙ্গানির শব্দ শুনতে পাচ্ছি আমার ওদিকে খেয়াল নেইআমি কেন জানি পাগলের মত হয়ে উঠেছিহঠাৎ ভাবী আমার বুকের মাঝে উনার মুখটা গুজে দিয়ে আমার বুকে মাঝে মাঝে মৃদু কামড়ে ধরতে থাকলেনআমিও উত্তেজনায় তার মাথাটা আমার বুকে শক্ত করে ধরে ধোনটা দিয়ে ফুটায় ধাক্কা দিতে থাকলামএকসময় আমার মাজাকে অবশ করে আমার ধোন দিয়ে সুর সুর করে মাল বেরোতে থাকলো তার পর দম কলের মত যত রস আসে ভাবীর ফুটায় ঢেলে দিলামভাবী এর মাঝে অনেক বার পিচকিরির মত রস গড়িয়েছে আমার ধন বরাবরভাবীর পায়ের বাধন আস্তে আস্তে নরম হতে থাকলোসে আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেকটা সময় শুয়ে থাকলো তার পর বিছানা থেকে উঠে গিয়ে গামছাটা এনে আমার সারা শরীর মুছে দিলআর একটু গামছাটা ভিজিয়ে আমার ধোনটা মুছে দিলএত মজা পেলাম ভাবীর কাছ থেকেআগে ভাবীর আচরণে ভাবীকে খারাপ ভাবতামআজ ভাবীকে খুব ভালবাসতে শুরু করলামভাবীকে বলতেই বললআমিও তোমাকে ভালবাসি সোনাআর তুমি তো আমাকে আনন্দে ভাসালে আজতাতে করে তোমার প্রতি আমার ভালবাসা আরও বেড়ে গেলআমি ভাবীকে বললাম এই খেলাটা প্রতিদিন খেলবভবী বলল না শোনা প্রতিদিন খেলা যাবে নাআমি বললাম কেনসে বলল মাসে কয় একদিন মেয়েদের এই যায়গা দিয়ে শরীরের খারাপ রক্ত বেরিয়ে যায়তখন এসব করা বারণকারণ তখন তার স্বামী রোগাক্রান্ত হয়ে পড়তে পারেআর আজ থেকে তো তুমি আমার স্বামী তাই নাতোমাকে তো আর আমি রোগা করতে পারি নাতাতে আমারই লসতবে শোন প্রতিদিন কিন্ত এক গ্লাস গরম দুধ স্কুলে যাবার আগে খেয়ে যাবে আমি বললাম তোমারটা না গরুর টাসে বলল ওরে শয়তানআমাদের খামারের গরুর টা খাসআর রাত হলে আমারটা

No comments:

Post a Comment